1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

করপোরেট কর বাড়ছে ৯ ব্যাংকের

  • Update Time : সোমবার, ১৫ জুন, ২০২০
  • ১৮১ Time View
করপোরেট কর বাড়ছে ৯ ব্যাংকের

নিজস্ব প্রতিবেদক: শেয়ারবাজার বহির্ভূত এবং ২০১৩ সালের পর অনুমোদনপ্রাপ্ত ৯ ব্যাংকের করপোরেট কর বাড়ছে। আট বছর সময় দেওয়ার পরও যারা শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হতে পারেনি এখন থেকে ৪০ শতাংশ করপোরেট কর গুনতে হবে তাদের। পাশাপাশি ২০১৩ সালের পর কার্যক্রম শুরু করা ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রেও ৪০ শতাংশ করপোরেট কর নির্ধারণ করা হয়েছে ২০২০-২১ সালের প্রস্তাবিত বাজেটে।

এতদিন পর্যন্ত (২০১৯-২০ অর্থবছর) বিশেষ ছাড়ে ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ করপোরেট কর দেওয়ার সুযোগ পেয়ে আসছিল ব্যাংকগুলো। তবে নতুন বাজেটে সে সুযোগ তুলে দেওয়া হয়েছে। ফলে কোনো পরিবর্তন না এলে শেয়ারবাজারের বাইরে থাকায় এসব ব্যাংকে ৪০ শতাংশ কর দিতে হবে। ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বলা হয়, শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন ব্যাংকসহ বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের করপোরেট কর হবে ৪০ শতাংশ। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ও মার্চেন্ট ব্যাংকের জন্য এই হার ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ। ফলে কোনো সংশোধনী ছাড়াই প্রস্তাবিত বাজেট পাস হলে ২০১৩ সালে অনুমোদন পাওয়া নয়টি নতুন ব্যাংককে ৪০ শতাংশ করপোরেট কর দিতে হবে।

দেশে বর্তমানে মোট ৬০টি ব্যাংকের কার্যক্রম চলছে। এর মধ্যে বর্তমান সরকারের মেয়াদে ২৪টি নতুন ব্যাংক অনুমোদন পায়। ২০১৩ সালে অনুমোদিত নয়টি ব্যাংকের মধ্যে ছয়টি দেশীয় উদ্যোক্তাদের মালিকানাধীন। সেগুলো হলো- মেঘনা, মধুমতি, মিডল্যান্ড, পদ্মা (ফারমার্স ব্যাংক) ইউনিয়ন ও সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক। এ ছাড়াও তিনটি প্রবাসী বাংলাদেশিদের মালিকানাধীন এনআরবি, এনআরবি গ্লোবাল ও এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক। এরপরও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সীমান্ত ব্যাংক ও পুলিশের কমিউনিটি ব্যাংক কার্যক্রম শুরু করে। সবশেষ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বেঙ্গল কমার্শিয়াল, পিপলস ও সিটিজেন ব্যাংককে। তবে এই ব্যাংক তিনটি এখন কার্যক্রম শুরুর অপেক্ষায় রয়েছে।

সূত্র জানায়, ২০১৩ সালে অনুমোদিত ব্যাংকগুলোর লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রধান শর্ত ছিল তিন বছরের মধ্যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার। কিন্তু আট বছর পেরিয়ে গেলেও ব্যাংকগুলোর কোনোটি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়নি। তবে কোনো কোনো ব্যাংক এ মুহূর্তে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হতে অনাগ্রহ দেখাচ্ছে। যদিও শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হলেই কেবল কমবে তাদের করপোরেট কর।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..